আইডি কার্ড তৈরির সময় কি ডিএনএ নেওয়া বাধ্যতামূলক?

২৭ নভেম্বর, ২০২৩ তারিখে, ১৫তম জাতীয় পরিষদ আনুষ্ঠানিকভাবে সনাক্তকরণ আইন পাস করে এবং এটি ১ জুলাই, ২০২৪ থেকে কার্যকর হবে।

তাহলে, পরিচয়পত্রের জন্য ডিএনএ সংগ্রহ কীভাবে করা হবে?

দফা d, ধারা ১, ধারা ১৬, শনাক্তকরণ আইন নং ২৬/২০২৩/QH১৫-এ ডিএনএ এবং কণ্ঠস্বর সংগ্রহের বিষয়টি নিম্নরূপে উল্লেখ করা হয়েছে: “ডিএনএ এবং কণ্ঠস্বরের জৈবমেট্রিক তথ্য সংগ্রহ করা হয় যখন:

- ব্যক্তিরা স্বেচ্ছায় অথবা ফৌজদারি কার্যবিধি সংস্থা, যে সংস্থাটি তার কার্যাবলী এবং কার্যাবলী অনুসারে মামলা নিষ্পত্তির প্রক্রিয়ায় প্রশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহণের অধীনে ব্যক্তিকে পরিচালনা করে, যদি তারা মূল্যায়ন পরিচালনা করে বা ব্যক্তির ডিএনএ বা কণ্ঠস্বর সম্পর্কে বায়োমেট্রিক তথ্য সংগ্রহ করে, তাহলে তারা পরিচয় ডেটাবেস আপডেট এবং সামঞ্জস্য করার জন্য পরিচয় ব্যবস্থাপনা সংস্থার সাথে তা ভাগ করে নেবে।

নাগরিকদের পরিচয়পত্রের জন্য আবেদন করার সময় ডিএনএ প্রদানের প্রয়োজন নেই।

- ফৌজদারি মামলা পরিচালনা সংস্থা এবং প্রশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহণকারী ব্যক্তিদের পরিচালনাকারী সংস্থা যাদের ডিএনএ এবং কণ্ঠস্বর সম্পর্কে বায়োমেট্রিক তথ্য রয়েছে তাদের অবশ্যই এটি আপডেট এবং সমন্বয়ের জন্য পরিচয় ব্যবস্থাপনা সংস্থার কাছে স্থানান্তর করতে হবে।

সুতরাং, ১ জুলাই, ২০২৪ থেকে আইডি কার্ডের জন্য আবেদন করার সময় লোকেদের ডিএনএ এবং ভয়েস প্রদানের প্রয়োজন হবে না। শুধুমাত্র যখন প্রশাসনিক ব্যবস্থা প্রয়োগ করা হবে এবং লোকেদের ডিএনএ এবং ভয়েস সম্পর্কে বায়োমেট্রিক তথ্য প্রয়োজন হবে, তখনই প্রসিকিউশন এজেন্সি তা সংগ্রহ করে আপডেটের জন্য আইডি ব্যবস্থাপনা সংস্থার কাছে স্থানান্তর করবে।

১ জুলাই, ২০২৪ থেকে কার্যকর শনাক্তকরণ আইনে অনেক নতুন বিষয় রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে ১৪ বছর বা তার বেশি বয়সী ব্যক্তিদের পরিচয়পত্র প্রদানের নিয়ম এবং পদ্ধতি এবং ৬ বছরের কম বয়সী ব্যক্তিদের পরিচয়পত্র প্রদান।

চাউ থু

সূত্র: https://vtcnews.vn/co-bat-buoc-lay-adn-khi-lam-can-cuoc-ar904864.html